দ্রোণাচার্য প্রথমে ব্রাহ্মন ই ছিলেন। দারিদ্রের কারনে তিনি পরশুরাম এর কাছ থেকে দান গ্রহন করতে যান। যেহেতু সেই সময় পরশুরাম এর সব সম্পত্তি নিঃশেষ হয়ে গেছিল সেই কারনে তিনি দ্রোণ কে অস্ত্রবিদ্যা প্রদান করেন। দ্বিতীয়ত, তৎকালীন সমাজে ব্রাহ্মন দের অস্ত্রশিক্ষা করা টা কোন অস্বাভাবিক বিষয় ছিল না। লেখক এর রাজশেখর বসু ছাড়াও, মহাভারত এর উপর আরও কিছু বই দেখা উচিৎ ছিল। তৃতীয়ত, অষ্টম পাতা থেকেই এই গল্পটির চমক নষ্ট হয়ে গেছে। খুব ই সহজ ছিল অনুমান করা যে ধ্রিতিলব্য ই ধ্রিশ্তাদ্যুম্ন হতে চলেছেন। নামকরন এর সমাপতন এ দায়ি। গল্পটির বাধুনিও খুব একটা সাবলিল নয়। এবং গল্পটি ঠিক বাঙলার যে dialect এ লেখা হয়েছে সেটাও খুব একটা গ্রহণযোগ্য নয়।এটা একান্তই ব্যাক্তিগত মতামত।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ। সবিনয়ে জানাই‚ দ্রোনাচার্য ব্রাহ্মণ ছিলেন না‚ বা সেই সময় ব্রাহ্মণদের কেউ অস্ত্রশিক্ষা করতেন না‚ এমন ভ্রান্ত তথ্য কিন্তু গল্পের কোথাও নেই। দ্রোনাচার্য জন্মসূত্রে ব্রাহ্মণ হয়েও ব্রাহ্মণসুলভ শাস্ত্রবৃত্তির বদলে শস্ত্রবৃত্তি গ্রহণ করেছিলেন। কারণ স্বরুপ যে গল্পের কথা আপনি উল্লেখ করেছেন‚ তেমন নানা গল্প মহাভারতের বিভিন্ন ভার্শনে ভুরি ভুরি রয়েছে। অনার্য কন্যা সত্যবতীকে আর্যত্বে উন্নীত করার জন্যও ফাঁদা হয়েছে গল্প। মূল কাহিনির সঙ্গে এসব গৌন অংশ যুক্ত হয়েছে পরবর্তী কালে। তেমন মূল্য নেই। অন্তত বিশেষজ্ঞরা তাই মনে করেন। আপনার মন্তব্যের পরের অংশের উত্তরে জানাই‚ গুরুদক্ষিণা রহস্য গল্প নয়। তাছাড়া ক্লাইম্যাক্সে পৌঁছে পাঠককে হঠাৎ চমকে দেওয়াও অনেকের পছন্দ নয়। গল্প এগিয়ে চলার সাথে কিছু ইঙ্গিত বা সূত্র পাঠকের কৌতূহল যেমন বৃদ্ধি করে‚ ভিতরে একটা প্রস্তুতিও তৈরি হয়। ব্যতিক্রম নয় বর্তমান গল্পটিও। আপনার বাকি দুটি মন্তব্যের উত্তর দেওয়া শোভন হবে না। তাই বিরত রইলাম। ভাল থাকবেন।
শিশিরদা, এই গল্প কিন্তু আপনি আমাদের যে মানের গল্প শোনান, সেই স্তরে পৌঁছয় নি। আমার আপত্তিগুলো বলি-- ১) ধৃতিলব্য যে ধৃষ্টদ্যুম্ন, এর কোনও সূত্র আছে কি? ২) যজ্ঞ থেকে ধৃতিলব্যের আবির্ভাব দেখিয়ে আপনি অলৌকিকত্ব খণ্ডন করেছেন। কৃষ্ণার বিষয়ে সেরকম কিছু তো দেখালেন না? ৩) অশ্বত্থামা একলব্যের কাছে প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে, ধৃতিলব্য (ধৃষ্টদ্যুম্ন) কে সে আক্রমণ করবে না। পরক্ষণেই সে প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করার যে চারিত্রিক বিষমতা, সেটা আর একটু ব্যাখ্যা দরকার ছিল না? ৪) পৌরাণিক কাহিনীর ভাষা কিন্তু আমার মনঃপুত হল না। ( খ্রিপূ, নেড়েচেড়ে দেখা, ব্যাপারটা...)। মধ্যে মধ্যে লেখকের মন্তব্যও গল্পের ফ্লো ব্যহত করেছে লাগল। ৫) ঐতিহাসিক দৃষ্টিভঙ্গীতে কাহিনী লেখেননি মনে হয়। অসম্ভব অলৌকিক কিছু জিনিষ রেখে দিয়েছেন।
আপনার থেকে নিটোল নিপুণ গল্প পেতে অভ্যস্ত হয়ে গেছি, তাই যে অপ্রাপ্তি রয়ে গেল সেগুলো বললাম। আশা করি কিছু মনে করেন নি। নমস্কারান্তে--
মন্তব্যর জন্য অনেক ধন্যবাদ। পাঠকের প্রতিক্রিয়া লেখককে প্রতিনিয়ত সমৃদ্ধ করে। তার উপর আপনি নিজেও লেখেন। তাই সামগ্রিক ভাবে আপনার মতামতের গুরুত্ব রয়েছে। মানতেই হবে। তবে এটুকু বলতেই পারি‚ ‘গুরুদক্ষিণা’ নিটোল গল্প নয়। তার উপর স্বাধীনতা তেমন ছিল না। তাই পাঠকের আশাহত হওয়া বিচিত্র নয়। তবে গল্পটি লিখতে বসে ভিতরে একটা চ্যালেঞ্জ অনুভব করেছি। হয়তো সফল হওয়া যায়নি। তবে ভবিষ্যতে ফের……। এবার আপনার প্রশ্নের উত্তর: ১) গল্পের ৪নং পৃষ্ঠায় জানানো হয়েছে একলব্য সম্পর্কিত পরবর্তী কাহিনী সম্পূর্ণ কাল্পনিক। সুতরাং …। ২) কৃষ্ণার বিষয়ে কিছু আর উল্লেখ করিনি‚ তার কারণ গল্পটি কৃষ্ণাকে নিয়ে নয়। তাই কৃষ্ণার প্রসঙ্গ টেনে গল্পটিকে অযথা ভারী করতে চাইনি। ৩) অশ্বত্থামার প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছিলেন। তা না করলে তাঁর সেই রাতের সব প্রচেষ্টাই যে ব্যর্থ হয়ে যায়। মনের পাপবোধ থেকে মুক্ত হবার জন্য যে যুক্তি তিনি খাড়া করেছিলেন তা গল্পের অন্তিমে রয়েছে। ৪) গল্পের সঙ্গে মহাকাব্যটির কিছু প্রাসঙ্গিক বিষয়ের বিশ্লেষণও রয়েছে। সেই কারণে আধুনিক চলিত ভাষা ব্যবহারই বেশি যুক্তিসঙ্গত বলে মনে হয়েছে। আর সেই বিশ্লেষণ/মন্তব্য প্রভৃতির জন্য কখনো গল্প কিছু ব্যাহত হয়েছে ঠিকই। কিন্তু ‘গুরুদক্ষিণা’ যেহেতু শুধু গল্প নয়‚ তাই…। ৫) অসম্ভব/অলৌকিক কিছু গল্পে তো রাখিনি! বরং সেসব বিশ্লেষণ করে প্রকৃত বাস্তব সত্য খোঁজার চেষ্টা করেছি। যেমন‚ যজ্ঞকুণ্ড থেকে পুত্রকন্যার আবির্ভাব। আসলে ব্যাপারটা তো ছিল দত্তক নেওয়া। যজ্ঞ অনুষ্ঠান তার সামাজিক স্বীকৃতি মাত্র। এই প্রথা আজও বর্তমান। ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন যজ্ঞ-গৃহে দৈববাণী মোটেই অলৌকিক কিছু নয়‚স্রেফ ম্যাজিক। আর বিনা রক্তপাতে বাণ নিক্ষেপের ব্যাপারটি রাখতে হয়েছে গল্পটিকে পূর্ণতা দেবার জন্য। তাছাড়া বর্তমান কালে যখন প্রায় বিনা রক্তপাতে অপারেশন সম্ভব‚ তখন ব্যাপারটি একেবারে অসম্ভব বলেও মনে হয় না। ভাল থাকবেন।
খুব ভালো হয়েছে! শেষের চমক-টা একেবারেই প্রত্যাশিত ছিল না! তাছাড়া জানা গল্পের মধ্যে থেকে একটা অজানা গল্প তুলে আনার ব্যাপারটাও বেশ চিত্তাকর্ষক! একই format এ একটা গল্প পড়েছিলাম বেশ কিছুদিন আগে, সেটা বোধহয় পরশুরাম এর লেখা- ঠিক মনে পড়ছে না। সেখানে মহাভারতে শকুনী র পর পর পাশার চাল জিতে নেওয়ার বেশ মজার একটা বিশ্বাসযোগ্য কৌশল বর্ণনা করা হয়েছিল। তবে এই কাহিনী টা মনে হয় আজকের দিনে আরো প্রাসংঙ্গিক।
Amar ei natun bhabe interpretation ta khub Bhalo legeche. Dattyok neoyar byaparta satyi bhabay - ei dui Bhai bon ke chilo ta rahosyoi theke geche. Kintu apni keno Pavan ke anarya bolechen bujhlam na. Indra r porei to Agni Varun Vayu r nam purane
অসামান্য আপনার এই লেখা। শ্রদ্ধাবনত হয়ে রইলাম।
ReplyDeleteমহাভারতের উপর এটাই প্রথম লেখা। কিছুটা হলেও সংকোচ তো রয়েছেই। অজস্র ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।
Deleteদ্রোণাচার্য প্রথমে ব্রাহ্মন ই ছিলেন। দারিদ্রের কারনে তিনি পরশুরাম এর কাছ থেকে দান গ্রহন করতে যান। যেহেতু সেই সময় পরশুরাম এর সব সম্পত্তি নিঃশেষ হয়ে গেছিল সেই কারনে তিনি দ্রোণ কে অস্ত্রবিদ্যা প্রদান করেন। দ্বিতীয়ত, তৎকালীন সমাজে ব্রাহ্মন দের অস্ত্রশিক্ষা করা টা কোন অস্বাভাবিক বিষয় ছিল না। লেখক এর রাজশেখর বসু ছাড়াও, মহাভারত এর উপর আরও কিছু বই দেখা উচিৎ ছিল।
ReplyDeleteতৃতীয়ত, অষ্টম পাতা থেকেই এই গল্পটির চমক নষ্ট হয়ে গেছে। খুব ই সহজ ছিল অনুমান করা যে ধ্রিতিলব্য ই ধ্রিশ্তাদ্যুম্ন হতে চলেছেন। নামকরন এর সমাপতন এ দায়ি। গল্পটির বাধুনিও খুব একটা সাবলিল নয়। এবং গল্পটি ঠিক বাঙলার যে dialect এ লেখা হয়েছে সেটাও খুব একটা গ্রহণযোগ্য নয়।এটা একান্তই ব্যাক্তিগত মতামত।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ। সবিনয়ে জানাই‚ দ্রোনাচার্য ব্রাহ্মণ ছিলেন না‚ বা সেই সময় ব্রাহ্মণদের কেউ অস্ত্রশিক্ষা করতেন না‚ এমন ভ্রান্ত তথ্য কিন্তু গল্পের কোথাও নেই। দ্রোনাচার্য জন্মসূত্রে ব্রাহ্মণ হয়েও ব্রাহ্মণসুলভ শাস্ত্রবৃত্তির বদলে শস্ত্রবৃত্তি গ্রহণ করেছিলেন। কারণ স্বরুপ যে গল্পের কথা আপনি উল্লেখ করেছেন‚ তেমন নানা গল্প মহাভারতের বিভিন্ন ভার্শনে ভুরি ভুরি রয়েছে। অনার্য কন্যা সত্যবতীকে আর্যত্বে উন্নীত করার জন্যও ফাঁদা হয়েছে গল্প। মূল কাহিনির সঙ্গে এসব গৌন অংশ যুক্ত হয়েছে পরবর্তী কালে। তেমন মূল্য নেই। অন্তত বিশেষজ্ঞরা তাই মনে করেন।
Deleteআপনার মন্তব্যের পরের অংশের উত্তরে জানাই‚ গুরুদক্ষিণা রহস্য গল্প নয়। তাছাড়া ক্লাইম্যাক্সে পৌঁছে পাঠককে হঠাৎ চমকে দেওয়াও অনেকের পছন্দ নয়। গল্প এগিয়ে চলার সাথে কিছু ইঙ্গিত বা সূত্র পাঠকের কৌতূহল যেমন বৃদ্ধি করে‚ ভিতরে একটা প্রস্তুতিও তৈরি হয়। ব্যতিক্রম নয় বর্তমান গল্পটিও।
আপনার বাকি দুটি মন্তব্যের উত্তর দেওয়া শোভন হবে না। তাই বিরত রইলাম। ভাল থাকবেন।
শিশিরদা, এই গল্প কিন্তু আপনি আমাদের যে মানের গল্প শোনান, সেই স্তরে পৌঁছয় নি। আমার আপত্তিগুলো বলি--
ReplyDelete১) ধৃতিলব্য যে ধৃষ্টদ্যুম্ন, এর কোনও সূত্র আছে কি?
২) যজ্ঞ থেকে ধৃতিলব্যের আবির্ভাব দেখিয়ে আপনি অলৌকিকত্ব খণ্ডন করেছেন। কৃষ্ণার বিষয়ে সেরকম কিছু তো দেখালেন না?
৩) অশ্বত্থামা একলব্যের কাছে প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে, ধৃতিলব্য (ধৃষ্টদ্যুম্ন) কে সে আক্রমণ করবে না। পরক্ষণেই সে প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করার যে চারিত্রিক বিষমতা, সেটা আর একটু ব্যাখ্যা দরকার ছিল না?
৪) পৌরাণিক কাহিনীর ভাষা কিন্তু আমার মনঃপুত হল না। ( খ্রিপূ, নেড়েচেড়ে দেখা, ব্যাপারটা...)। মধ্যে মধ্যে লেখকের মন্তব্যও গল্পের ফ্লো ব্যহত করেছে লাগল।
৫) ঐতিহাসিক দৃষ্টিভঙ্গীতে কাহিনী লেখেননি মনে হয়। অসম্ভব অলৌকিক কিছু জিনিষ রেখে দিয়েছেন।
আপনার থেকে নিটোল নিপুণ গল্প পেতে অভ্যস্ত হয়ে গেছি, তাই যে অপ্রাপ্তি রয়ে গেল সেগুলো বললাম। আশা করি কিছু মনে করেন নি। নমস্কারান্তে--
মন্তব্যর জন্য অনেক ধন্যবাদ। পাঠকের প্রতিক্রিয়া লেখককে প্রতিনিয়ত সমৃদ্ধ করে। তার উপর আপনি নিজেও লেখেন। তাই সামগ্রিক ভাবে আপনার মতামতের গুরুত্ব রয়েছে। মানতেই হবে। তবে এটুকু বলতেই পারি‚ ‘গুরুদক্ষিণা’ নিটোল গল্প নয়। তার উপর স্বাধীনতা তেমন ছিল না। তাই পাঠকের আশাহত হওয়া বিচিত্র নয়। তবে গল্পটি লিখতে বসে ভিতরে একটা চ্যালেঞ্জ অনুভব করেছি। হয়তো সফল হওয়া যায়নি। তবে ভবিষ্যতে ফের……।
Deleteএবার আপনার প্রশ্নের উত্তর:
১) গল্পের ৪নং পৃষ্ঠায় জানানো হয়েছে একলব্য সম্পর্কিত পরবর্তী কাহিনী সম্পূর্ণ কাল্পনিক। সুতরাং …।
২) কৃষ্ণার বিষয়ে কিছু আর উল্লেখ করিনি‚ তার কারণ গল্পটি কৃষ্ণাকে নিয়ে নয়। তাই কৃষ্ণার প্রসঙ্গ টেনে গল্পটিকে অযথা ভারী করতে চাইনি।
৩) অশ্বত্থামার প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছিলেন। তা না করলে তাঁর সেই রাতের সব প্রচেষ্টাই যে ব্যর্থ হয়ে যায়। মনের পাপবোধ থেকে মুক্ত হবার জন্য যে যুক্তি তিনি খাড়া করেছিলেন তা গল্পের অন্তিমে রয়েছে।
৪) গল্পের সঙ্গে মহাকাব্যটির কিছু প্রাসঙ্গিক বিষয়ের বিশ্লেষণও রয়েছে। সেই কারণে আধুনিক চলিত ভাষা ব্যবহারই বেশি যুক্তিসঙ্গত বলে মনে হয়েছে। আর সেই বিশ্লেষণ/মন্তব্য প্রভৃতির জন্য কখনো গল্প কিছু ব্যাহত হয়েছে ঠিকই। কিন্তু ‘গুরুদক্ষিণা’ যেহেতু শুধু গল্প নয়‚ তাই…।
৫) অসম্ভব/অলৌকিক কিছু গল্পে তো রাখিনি! বরং সেসব বিশ্লেষণ করে প্রকৃত বাস্তব সত্য খোঁজার চেষ্টা করেছি। যেমন‚ যজ্ঞকুণ্ড থেকে পুত্রকন্যার আবির্ভাব। আসলে ব্যাপারটা তো ছিল দত্তক নেওয়া। যজ্ঞ অনুষ্ঠান তার সামাজিক স্বীকৃতি মাত্র। এই প্রথা আজও বর্তমান। ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন যজ্ঞ-গৃহে দৈববাণী মোটেই অলৌকিক কিছু নয়‚স্রেফ ম্যাজিক। আর বিনা রক্তপাতে বাণ নিক্ষেপের ব্যাপারটি রাখতে হয়েছে গল্পটিকে পূর্ণতা দেবার জন্য। তাছাড়া বর্তমান কালে যখন প্রায় বিনা রক্তপাতে অপারেশন সম্ভব‚ তখন ব্যাপারটি একেবারে অসম্ভব বলেও মনে হয় না।
ভাল থাকবেন।
খুব ভালো হয়েছে! শেষের চমক-টা একেবারেই প্রত্যাশিত ছিল না! তাছাড়া জানা গল্পের মধ্যে থেকে একটা অজানা গল্প তুলে আনার ব্যাপারটাও বেশ চিত্তাকর্ষক! একই format এ একটা গল্প পড়েছিলাম বেশ কিছুদিন আগে, সেটা বোধহয় পরশুরাম এর লেখা- ঠিক মনে পড়ছে না। সেখানে মহাভারতে শকুনী র পর পর পাশার চাল জিতে নেওয়ার বেশ মজার একটা বিশ্বাসযোগ্য কৌশল বর্ণনা করা
ReplyDeleteহয়েছিল। তবে এই কাহিনী টা মনে হয় আজকের দিনে আরো প্রাসংঙ্গিক।
Amar ei natun bhabe interpretation ta khub Bhalo legeche. Dattyok neoyar byaparta satyi bhabay - ei dui Bhai bon ke chilo ta rahosyoi theke geche.
ReplyDeleteKintu apni keno Pavan ke anarya bolechen bujhlam na. Indra r porei to Agni Varun Vayu r nam purane
Amar kintu golpo ta besh bhalo legeche, Mohabharot ba Ramayon r golpo r binirman byktigotobhabe amai nara dei, etao diyeche...
ReplyDeleteঅসাধারণ শিশির বাবু। অপূর্ব লাগলো
ReplyDelete